রবিবার | ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | দুপুর ১:১৮
শিরোনাম :
BIP’র আগস্ট প্রশিক্ষণ সম্পন্ন, নতুন কোর্সে নিবন্ধন শুরু বিআইপি আসছে রুয়েটে! Waitrose বাজারে আনলো সম্পূর্ণ রিসাইক্লেবল হ্যান্ডওয়াশ বোতল ঢাকায় গুলশান-বনানী লেকে ইউনিসেফের উদ্যোগে প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার কর্মসূচি পুষ্টিগুণ ধরে রাখতে ভোজ্যতেলে চাই মানসম্মত প্যাকেজিং পলিপ্রোপিলিন vs পলিথিন: কোনটি বেশি টেকসই এবং খাদ্যপণ্য প্যাকেজিংয়ে উপযোগী? গাছের বর্জ্য থেকে ১০০% রিসাইক্লযোগ্য প্লাস্টিক তৈরি করলো সুইডিশ কোম্পানি চীনা কোম্পানির বিনিয়োগে ঈশ্বরদী ইপিজেডে স্থাপিত হচ্ছে আধুনিক প্যাকেজিং কারখানা Cambio Roasters বাজারে আনলো রিসাইক্লেবল অ্যালুমিনিয়াম কফি পড বিশ্বের প্রথম কাগজের বোতলে হ্যান্ডওয়াশ: পরিবেশবান্ধব উদ্ভাবনে নতুন মাত্রা এনেছে SUPA Innovations
বাংলাদেশে প্লাস্টিক রিসাইকেল প্রোজেক্ট বৃদ্ধিতে জরুরি পদক্ষেপ প্রয়োজন।

বাংলাদেশে প্লাস্টিক রিসাইকেল প্রোজেক্ট বৃদ্ধিতে জরুরি পদক্ষেপ প্রয়োজন।

যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি) ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে প্লাস্টিক বর্জ্য রিসাইকেল করার জন্য ৩০ লাখ পাউন্ডের একটি প্রকল্প হাতে নিচ্ছে। এই প্রকল্পটি একটি পাইলট উদ্যোগের অংশ, যার মাধ্যমে আগামী বছরগুলোতে প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহারযোগ্যতা পরীক্ষা করা হবে।

এই উদ্যোগটি ব্রিটিশ সরকারের প্লাস্টিক দূষণ কমানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারের হার বাড়ানো হবে। ডিএফআইডি জানিয়েছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প এই পাইলট প্রজেক্টের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে।

যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী পেনি মরডান্ট বলেছেন, এই পাইলট প্রজেক্টটি স্থানীয়ভাবে প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহারের গুণগত মান উন্নত করবে, বিশেষ করে তৈরি পোশাক শিল্পের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে।

তিনি উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশে প্লাস্টিক থেকে তৈরি সিনথেটিক উপাদানের চাহিদা বছরে প্রায় পাঁচ লাখ ৪০ হাজার টন, যার মাত্র ১০ শতাংশ পুনর্ব্যবহৃত সিনথেটিক। বাকিগুলো পেট্রোকেমিক্যাল খাত থেকে আসে।

ডিএফআইডি আরও বলেছে, প্লাস্টিক বর্জ্যের অপব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বেশি হয় পানিতে।

পেনি মরডান্ট বলেন, দরিদ্র দেশগুলোতে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করার উপায়গুলো খুঁজে বের করতে হবে এবং প্লাস্টিকের ব্যবহার হ্রাস করতে হবে।

ব্রিটিশ সরকার কমনওয়েলথ ক্লিন ওশান অ্যালায়েন্সে স্বাক্ষর করা ১৯টি উন্নয়নশীল দেশকে ১০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। পেনি মরডান্ট বলেন, প্লাস্টিক দূষণ কমানো, জীবিকার উন্নয়ন, এবং বর্জ্য সংগ্রহ ও পুনর্ব্যবহার পরিকল্পনার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

শেয়ার করুন





Translate Site »