বৃহস্পতিবার | ২৬শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | রাত ১১:২৩
শিরোনাম :
Waitrose বাজারে আনলো সম্পূর্ণ রিসাইক্লেবল হ্যান্ডওয়াশ বোতল ঢাকায় গুলশান-বনানী লেকে ইউনিসেফের উদ্যোগে প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার কর্মসূচি পুষ্টিগুণ ধরে রাখতে ভোজ্যতেলে চাই মানসম্মত প্যাকেজিং পলিপ্রোপিলিন vs পলিথিন: কোনটি বেশি টেকসই এবং খাদ্যপণ্য প্যাকেজিংয়ে উপযোগী? গাছের বর্জ্য থেকে ১০০% রিসাইক্লযোগ্য প্লাস্টিক তৈরি করলো সুইডিশ কোম্পানি চীনা কোম্পানির বিনিয়োগে ঈশ্বরদী ইপিজেডে স্থাপিত হচ্ছে আধুনিক প্যাকেজিং কারখানা Cambio Roasters বাজারে আনলো রিসাইক্লেবল অ্যালুমিনিয়াম কফি পড বিশ্বের প্রথম কাগজের বোতলে হ্যান্ডওয়াশ: পরিবেশবান্ধব উদ্ভাবনে নতুন মাত্রা এনেছে SUPA Innovations 8th Agro Bangladesh International Expo 2025- এ Total Business Group এর সফল অংশগ্রহণ ঢাকায় শুরু হতে যাচ্ছে 8th Agro Bangladesh International Expo 2025
শিল্পকারখানায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা: করণীয় ও প্রতিকার

শিল্পকারখানায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা: করণীয় ও প্রতিকার

দেশের শিল্পকারখানাগুলোতে নিরাপত্তার অভাবজনিত কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে, যা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে এবং উৎপাদন কার্যক্রম ব্যাহত করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এসব দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।

শিল্পকারখানায় নিরাপত্তা ব্যবস্থার করণীয়

১. সুরক্ষিত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা – শ্রমিকদের নিরাপদভাবে কাজ করার জন্য কারখানার ভেতরের পরিবেশ নিয়মিত পরিদর্শন ও মানোন্নয়ন করা জরুরি।
২. নিরাপত্তামূলক সরঞ্জাম প্রদান – হেলমেট, গ্লাভস, মাস্ক, সেফটি বুট, ইয়ার প্রোটেক্টরসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সরঞ্জাম নিশ্চিত করা।
3. নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ – শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের জন্য নিয়মিত নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
4. বিপদ চিহ্নিতকরণ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা – উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় সতর্কতামূলক চিহ্ন বসানো এবং আগুন, রাসায়নিক ও যান্ত্রিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া।
5. ফায়ার এক্সটিংগুইশার ও জরুরি নির্গমন ব্যবস্থা – প্রতিটি কারখানায় অগ্নি নির্বাপণের ব্যবস্থা ও জরুরি নির্গমন পথ খোলা রাখা।

নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি ও প্রতিকার

•অপর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ → শ্রমিকদের জন্য বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ চালু করা।
•সুরক্ষা সরঞ্জামের অভাব → নিয়মিত সরবরাহ ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সুরক্ষা সরঞ্জামের ঘাটতি দূর করা।
•অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা অকার্যকর → প্রতিটি কারখানায় ফায়ার ড্রিল ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা সক্রিয় রাখা।
•দুর্বল কাঠামো ও যান্ত্রিক ত্রুটি → কারখানার অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্রমিকদের জীবন রক্ষার জন্য এবং শিল্পখাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।সরকারের পাশাপাশি মালিকপক্ষ ও শ্রমিকদেরও নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
শেয়ার করুন





Translate Site »